ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক Quiz

ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক Quiz
ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিকের উপর এই কুইজটি খেলোয়াড়দের মানসিক পারফরম্যান্স উন্নত করার বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৌশলগুলির ব্যাখ্যা প্রদান করে। এটি ক্রিকেটে মানসিক সংকেত, দৃশ্যায়ন, ইতিবাচক স্ব-সংলাপ, আবেগ নিয়ন্ত্রণ, মনোযোগ বজায় রাখা, এবং ধারাবাহিক রুটিন তৈরির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করে। এছাড়াও, খেলোয়াড়দের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য যে মানসিক চর্চা গুরুত্বপূর্ণ, তাও এখানে উল্লিখিত হয়েছে। এই কুইজটি সম্বন্ধিত বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে ক্রিকেটের মানসিক দিকগুলো সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান করে।
Correct Answers: 0

Start of ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক Quiz

1. ক্রিকেট ব্যাটিংয়ে মানসিক সংকেতের প্রধান ভূমিকা কি?

  • মানসিক সংকেত প্রতিপক্ষের চালাকির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে।
  • মানসিক সংকেত শুধুমাত্র শারীরিক শক্তি বাড়াতে সহায়ক।
  • মানসিক সংকেত দক্ষতার উপর মনোযোগ দেওয়া এবং নেতিবাচক চিন্তাকে দূরে রাখা।
  • মানসিক সংকেত কেবল শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রয়োজন।

2. কোন ক্রিকেটার মানসিক সংকেত ব্যবহারের জন্য পরিচিত?

  • রিকি পন্টিং
  • বিরাট কোহলি
  • গৌতম গম্ভীর
  • শচীন তেণ্ডুলকার


3. রিকি পন্টিং নিজেকে কী বলতেন মানসিক সংকেত হিসেবে?

  • `Stay calm`
  • `Keep smiling`
  • `Watch the ball`
  • `Hit hard`

4. `বলটাকে দেখো` রিকি পন্টিঙের পুনরাবৃত্তির উদ্দেশ্য কি?

  • বলটাকে লক্ষ্য করা
  • বলটাকে মুছে ফেলা
  • বলটাকে উপেক্ষা করা
  • বলটাকে কাটা

5. ক্রিকেটে দৃশ্যায়নের ভূমিকা কী?

  • দৃশ্যায়ন কেবল পছন্দসই পদের চূড়ান্ত প্রস্তুতি।
  • দৃশ্যায়ন খেলার জন্য আত্মবিশ্বাস তৈরি করে।
  • দৃশ্যায়ন দলীয় কৌশল উন্নয়নে কোনও ভূমিকা রাখে না।
  • দৃশ্যায়ন ব্যাটিংয়ের বিকল্প প্রক্রিয়া।


6. ক্রিকেটে ইতিবাচক স্ব-সংলাপের সুবিধা কী?

  • মনোসংযোগ কমায়
  • চাপ সৃষ্টি করে
  • আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে
  • খারাপ আচরণ বাড়ায়

7. ক্রিকেটে পরিবাগী Concentration কিভাবে বাড়ানো যায়?

  • শুধু প্রস্তুতি নেওয়া
  • বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি করা
  • দ্বন্দ্বের শিকার হওয়া
  • মানসিক চিত্রায়ণ অনুশীলন

8. ক্রিকেটে আবেগ নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব কী?

  • আবেগ নিয়ন্ত্রণ কোনো খেলোয়াড়ের ক্ষমতা বাড়ায় না।
  • আবেগ নিয়ন্ত্রণ খেলোয়াড়দের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে।
  • আবেগ নিয়ন্ত্রণ খেলোয়াড়দের কৌশল উন্নয়ন করতে সহায়ক নয়।
  • আবেগ নিয়ন্ত্রনের প্রভাব মাঠে কিছু হয় না।


9. ক্রিকেটে মনোযোগের গুরুত্ব কী?

  • মনোযোগ উন্নত করে এবং ডিসট্রাকশন বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়।
  • মনে করার ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
  • আক্রমণাত্মক খেলা তৈরি করতে সহায়তা করে।
  • এটিতে শুধু শারীরিক কসরতই অপরিহার্য।

10. একটি ম্যাচের সময় খেলোয়াড়রা কিভাবে ফোকাস বজায় রাখতে পারে?

  • ম্যাচের আগে সংবাদ পড়া
  • টিভি দেখা এবং গান শোনা
  • বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিক করা
  • মনোযোগের জন্য রান্নার রুটিন তৈরি করা

11. ক্রিকেটে গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়ামের ভূমিকা কী?

  • গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
  • গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম প্রতিযোগিতার সময় খেলা বন্ধ করে।
  • গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম মানসিক স্থিরতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম মাথার ব্যথা কমায়।


12. ক্রিকেটে পরিষ্কার, নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থাপনের সুবিধা কী?

  • লক্ষ্য স্থাপন করলে বাইরের ফ্যাক্টর প্রভাবিত করে।
  • লক্ষ্য স্থাপন না করলে দলীয় আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
  • লক্ষ্য স্থাপন করে খেলোয়াড়দের ফোকাস বৃদ্ধি পায়।
  • লক্ষ্য স্থাপন করলে খেলার সময় কষ্ট বেশি হয়।

13. খেলোয়াড়রা ক্রিকেটে একটি প্রাক-পারফরম্যান্স রুটিন কিভাবে তৈরি করতে পারে?

  • খেলোয়াড়রা ম্যাচের সময় টেলিফোনে কথা বলতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা মানসিক পুনরাবৃত্তি এবং গভীর শ্বাস নিতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা খেলার সময় বারবার হেসে বল করতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা স্টেডিয়ামে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলতে পারে।
See also  ক্রিকেটের গুরু ও ছাত্র Quiz

14. ক্রিকেটে একটি ধারাবাহিক ঘুমের সময়সূচী বজায় রাখার গুরুত্ব কী?

  • ধারাবাহিক ঘুমের সময়সূচী শুধুমাত্র শরীরের জন্য উপকারী।
  • ধারাবাহিক ঘুমের সময়সূচী মনোযোগ বৃদ্ধি করে।
  • ধারাবাহিক ঘুমের সময়সূচী নয়তো মানসিক স্থিরতার জন্য অপরিহার্য।
  • ধারাবাহিক ঘুমের সময়সূচী খেলাধুলায় চাপ বাড়ায়।


15. ম্যাচের সময় ডিস্ট্রাকশন এড়ানোর কৌশল কি?

  • অপ্রয়োজনীয় কথা বলা
  • হঠাৎ বিদায় নেওয়া
  • ম্যাচের প্রক্রিয়ার উপর মনোযোগ প্রদান
  • ফলাফল নিয়ে চিন্তা করা

16. নেতিবাচক স্ব-সংলাপের খেলোয়াড়ের পারফরম্যান্সে প্রভাব কী?

  • নেতিবাচক স্ব-সংলাপ মানসিক চাপ কমায়।
  • নেতিবাচক স্ব-সংলাপের দ্বারা খেলোয়াড়রা আরও উদ্দীপিত হয়।
  • নেতিবাচক স্ব-সংলাপের ফলে খেলার মান কমে যায়।
  • নেতিবাচক স্ব-সংলাপের কারণে খেলার মান বাড়ে।

17. ক্রিকেটে গতিশীল সম্মিলনের উন্নতি কিভাবে করা সম্ভব?

  • খেলাধুলায় মানসিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উন্নতি করা সম্ভব।
  • প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে অংশগ্রহণের মাধ্যমে উন্নতি করা সম্ভব।
  • ক্রীড়া সরঞ্জামের পরিবর্তন দ্বারা উন্নতি করা সম্ভব।
  • কোচিংয়ের মাধ্যমে ফিটনেস বাড়ানো সম্ভব।


18. বিশেষ পরিস্থিতিতে প্রস্তুতির জন্য দৃশ্যায়নের গুরুত্ব কী?

  • দৃশ্যায়ন নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পড়ে।
  • দৃশ্যায়ন শুধুই সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করে।
  • দৃশ্যায়ন খেলার ফলাফল নষ্ট করে।
  • দৃশ্যায়ন খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে।

19. খেলোয়াড়রা ক্রিকেটে একটি ইতিবাচক মানসিক পরিবেশ কিভাবে বজায় রাখতে পারে?

  • খেলোয়াড়রা ম্যাচ চলাকালীন হেসে খেলে।
  • খেলোয়াড়রা খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলোচনা করে।
  • খেলোয়াড়রা প্রতিটি বলের পর চিৎকার করে।
  • খেলোয়াড়রা মানসিক রিহার্সাল প্রায়োগ করতে পারে।

20. ক্রিকেটে মানসিক চর্চার ভূমিকা কী?

  • মানসিক চর্চা পারফরম্যান্স উন্নত করে
  • মানসিক চর্চা শুধুমাত্র খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দেয়
  • মানসিক চর্চা বলের গতিকে নিয়ন্ত্রণ করে
  • মানসিক চর্চা কৌশল নির্ধারণে সাহায্য করে


21. ম্যাচের সময় খেলোয়াড়রা কিভাবে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে?

  • বাড়ির কাজ সম্পন্ন করে
  • টিভিতে খেলা দেখে
  • খেলাধুলার ছন্দ বজায় রেখে
  • খাবার খেয়ে বিশ্রাম করে

22. খেলোয়াড়দের রুটিনে মননশীলতা অন্তর্ভুক্ত করার সুবিধা কী?

  • খেলোয়াড়দের শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • খেলোয়াড়দের সামাজিক সম্পর্ক শক্তিশালী হয়।
  • খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস হ্রাস পায়।
  • খেলোয়াড়দের মানসিক স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায়।

23. বাইরের ফ্যাক্টরগুলি ফোকাসে প্রভাব ফেলতে এড়ানো কিভাবে সম্ভব?

  • মনস্তাত্ত্বিক ছবির অভাব
  • বাইরের ফ্যাক্টরগুলি অবহেলা করে মনোনিবেশ করা
  • অপরিচিত পরিবেশে খেলতে সঙ্কোচ
  • সঠিক শ্বাস প্রশ্বাসের অভাবে


24. ফোকাসের সময়সূচীর গুরুত্ব ক্রিকেটে কী?

  • ফোকাসের সময়সূচী খেলোয়াড়দের শারীরিক শক্তি বাড়ায়
  • ফোকাসের সময়সূচী মানসিক শান্তি দেয়
  • ফোকাসের সময়সূচী প্রতিযোগীদের সংকল্প বৃদ্ধি করে
  • ফোকাসের সময়সূচী খেলার প্রতিযোগিতা বাড়ায়

25. খেলোয়াড়রা কিভাবে অভ্যন্তরীণ ফোকাস উন্নত করতে পারে?

  • খেলোয়াড়রা মাঠে দাঁড়িয়ে দেখতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা মেন্টাল ইমেজারি অনুশীলন করতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা দৌড়ানোর সময় গান শুনতে পারে।
  • খেলোয়াড়রা দক্ষতা বাড়ানোর জন্য শুধুমাত্র বল মারতে পারে।

26. ইতিবাচক স্ব-প্রতিশ্রুতির ভূমিকা কি?

  • ইতিবাচক স্ব-প্রতিশ্রুতি শুধুমাত্র জয়ের জন্য প্রয়োজন।
  • ইতিবাচক স্ব-প্রতিশ্রুতি খেলার ফলাফল উন্নত করে।
  • ইতিবাচক স্ব-প্রতিশ্রুতি অন্যান্য খেলোয়াড়দের উপর প্রভাব ফেলে।
  • ইতিবাচক স্ব-প্রতিশ্রুতি খেলোয়াড়ের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়তা করে।


27. ক্রিকেটে একটি ধারাবাহিক রুটিন বজায় রাখতে কিভাবে সাহায্য পাওয়া যায়?

  • মানসিক চাপ বৃদ্ধি করা
  • মানসিক পুনরাবৃত্তি ব্যবহার করা
  • বিচলিত হওয়া
  • একই স্তরে খেলা

28. ঘুমের খেলোয়াড়ের ফোকাসে প্রভাব কী?

  • মনোযোগ বাড়ানো
  • স্ট্রেন্থ উন্নতি
  • টেকনিক পরিবর্তন
  • ক্ষমতা বৃদ্ধি

29. উচ্চচাপে থাকা পরিস্থিতি মোকাবেলা কিভাবে সম্ভব?

  • মানসিক সংকেত ব্যবহার করা
  • খেলাধুলা এড়ানো
  • কাজ থেকে বিরতি নেওয়া
  • চিৎকার করা


30. গোল সাবধান হওয়ার গুরুত্ব কি?

  • গোল সাবধান হওয়া মানে মনোযোগ রাখা এবং সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
  • গোল সাবধান হওয়া মানে খেলাকে গুরুত্ব না দেওয়া।
  • গোল সাবধান হওয়া মানে শত্রুকে খোঁজা।
  • গোল সাবধান হওয়া মানে গতি কমানো এবং ফোকাস হারানো।

কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!

ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিকের উপর আপনার কুইজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রক্রিয়াটি আসলেই আনন্দদায়ক ছিল। নিশ্চয়ই আপনি মেন্টাল টেকনিক শব্দটির গুরুত্ব বুঝতে পেরেছেন। ভালো মানসিকতা একটি খেলোয়াড়ের পারফরম্যান্সে কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে, তা শেখার মাধ্যমে আপনি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পেয়েছেন। আপনি শিখেছেন যে মনোবল এবং স্কিল উভয়ই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

See also  এশিয়া কাপ ক্রিকেট Quiz

এই কুইজ আপনাকে মৌলিক কিছু ধারণা শিখিয়েছে। আপনি জানলেন কিভাবে চাপ সামাল দিতে হয় এবং মনোযোগ বাড়ানোর কৌশলগুলো। এসব তথ্যভিত্তিক কৌশল ক্রিকেটের মাঠে বা জীবনের অন্য যেকোনো স্থানে প্রয়োগ করা যেতে পারে। আপনার মেন্টাল টেকনিক উন্নত হলে আপনিও হতে পারেন আরও সফল।

এখন অবসরে আমরা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমাদের পরবর্তী অংশে ‘ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক’ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখানে আপনি জানতে পারবেন উন্নত কৌশল ও টিপস যা আপনার ক্রিকেট খেলার মানসিক দক্ষতা আরও বাড়াতে সাহায্য করবে। নতুন তথ্য শিখতে দিন গড়ে ফেলুন এবং ক্রিকেটের জগতে আপনার অবস্থান শক্তিশালী করুন!


ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক

ক্রিকেটে মেন্টাল টেকনিকের গুরুত্ব

ক্রিকেটে মেন্টাল টেকনিক মানসিক প্রস্তুতির একটি অপরিহার্য দিক। এটি খেলোয়াড়দের মানসিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। চাপের মধ্যে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তৈরি করে। ভালো মেন্টাল টেকনিক খেলোয়াড়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং কর্মসূচি অনুযায়ী কার্যকর হতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক দৃঢ়তা বড় ম্যাচে ব্যবধান তৈরি করে।

মেন্টাল কোচিং এবং এর প্রক্রিয়া

মেন্টাল কোচিং হলো খেলোয়াড়দের মানসিক দক্ষতা উন্নত করার প্রক্রিয়া। এটা সাধারণত প্রশিক্ষক দ্বারা পরিচালিত হয়। কোচরা খেলোয়াড়দের চাপ ব্যবস্থাপনা, ফোকাস এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কিছু পদ্ধতি এনফ্লো স্টেট অর্জন, ভিজ্যুয়ালাইজেশন এবং নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের কৌশল অন্তর্ভুক্ত করে। খেলোয়াড়রা এভাবে মানসিকভাবে শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

ভিজুয়ালাইজেশন টেকনিকের ভূমিকা

ভিজুয়ালাইজেশন টেকনিক হলো মানসিকভাবে সফল হওয়ার পদ্ধতি। খেলোয়াড়রা সফল পারফরম্যান্সের চিত্র মনে করে। এটি তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং বাস্তব জীবনে সেই পারফরম্যান্স আনার জন্য প্রস্তুত করে। গবেষণায় দেখা যায়, নিয়মিত ভিজুয়ালাইজেশন করলে চাপের পরিস্থিতিতে কার্যকারিতা বাড়ে।

চাপ সাস্পেনশন কৌশল

চাপ সাস্পেনশন কৌশল হলো চাপ মোকাবেলার একটি উপায়। খেলোয়াড়রা চাপ অনুভব করলে তাদের মনকে সাময়িকভাবে অবরুদ্ধ করে। শ্বাস প্রশ্বাসের কৌশল ব্যবহার করে এটি করা সম্ভব। খেলোয়াড়রা নিম্ন চাপে ব্যাটিং বা বোলিং করতে পারে। এটি দক্ষতা এবং ফোকাস বজায় রাখতে সহায়তা করে।

ক্রিকেটে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি কৌশল

আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি কৌশল মানসিকভাবে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে। ইতিবাচক চিন্তা এবং আত্ম-সমীখা এর মূল উপাদান। খেলোয়াড়রা নিজেদের অর্জনের প্রতি লক্ষ্য রেখে আত্মবিশ্বাসী হতে পারে। স্টাডিজ দেখায়, আত্মবিশ্বাসী খেলোয়াড়রা অধিক কার্যকর এবং কম নার্ভাস হন। এটি খেলার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

What is ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক?

ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক হলো মননশীলতা বৃদ্ধি করতে ব্যবহৃত পদ্ধতি। এটি খেলোয়াড়দের মানসিক স্থিতিশীলতা এবং প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলার ক্ষমতা উন্নত করে। ভালো মেন্টাল টেকনিক যেমন, ভিস্যুয়ালাইজেশন বা মানসিক চিত্র তৈরি করা, তারা খেলোয়াড়দের সংকটের সময় শান্ত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করলে খেলোয়াড়দের পারফরমেন্স উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।

How can একজন খেলোয়াড় ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক শিখতে পারে?

একজন খেলোয়াড় ক্রিকেটের মেন্টাল টেকনিক শিখতে পারে কোচিং ক্লিনিক বা কর্মশালার মাধ্যমে। এখানে মানসিক প্রশিক্ষণ, ধ্যান এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের কৌশল শেখানো হয়। এছাড়া, নিয়মিত মানসিক অনুশীলন যেমন নিউরাল ফোকাসিং বা মেডিটেশনও কার্যকর। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে খেলোয়াড়রা নিজেদের প্রচেষ্টা এবং ফলাফল আরও ভালোভাবে সামঞ্জস্য করতে সক্ষম হয়।

Where can a player practice mental techniques in cricket?

একজন খেলোয়াড় ক্রিকেটের মানসিক কৌশল অনুশীলনের জন্য বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষকদের অধীনে বিশেষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বা ক্লাবে যেতে পারে। অনেক দেশের ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন মানসিক প্রশিক্ষণের জন্য কর্মশালা আয়োজন করে। এই কেন্দ্রগুলোতে খেলোয়াড়রা মেন্টাল এক্সারসাইজ ও ট্রেনিং সেশন করতে পারে। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলিও বর্তমান মনোসংযোগ ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়।

When is it important to use mental techniques in cricket?

ক্রিকেটে মানসিক কৌশল ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে চাপের মুহূর্তে, যেমন বিরতির পর ফেরার সময় বা শেষ ওভারে। খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়াতে এই সময়গুলোতে মেন্টাল টেকনিক কার্যকর। একাধিক স্টাডি দেখিয়েছে, চাপের মধ্যে মানসিক প্রশিক্ষণের প্রয়োগ খেলোয়াড়দের কার্যকারিতা বেশি উন্নত করে।

Who can benefit from mental techniques in cricket?

ক্রিকেটে মেন্টাল টেকনিক থেকে সবাই উপকার পেতে পারে, বিশেষ করে তরুণ খেলোয়াড় এবং অভিজ্ঞ পেশাদাররা। যেকোন স্তরের খেলোয়াড় মানসিক কৌশল ব্যবহার করে নিজেদের পারফরমেন্স বাড়াতে পারে। একাধিক প্রতিষ্ঠিত খেলোয়াড় যেমন মনীশ পান্ডে মানসিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই নিজেদের গেমের উন্নতি করেছেন, যা তাদের ফর্ম এবং শৃঙ্খলা ধরে রাখতে সাহায্য করেছে।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *