Start of ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল Quiz
1. প্রথম ইংরেজ ক্রিকেটার কে যাকে স্পট-ফিক্সিং এর জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়?
- দারণ লেহমান
- মেভিন ওয়েস্টফিল্ড
- হ্যানসি ক্রোনিয়ে
- স্টিভ স্মিথ
2. কোন বছরে মারভিন ওয়েস্টফিল্ডকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল?
- 2012
- 2010
- 2008
- 2015
3. মারভিন ওয়েস্টফিল্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগ কি ছিল?
- ব্যাপক জালিয়াতি
- আইপিএল-এ দুর্নীতি
- ম্যাচে গুজব ছড়ানো
- ম্যাচের অসঙ্গতি
4. মারভিন ওয়েস্টফিল্ডের শাস্তি কী ছিল?
- শুধুমাত্র অর্থদণ্ড।
- কোনো শাস্তি হয়নি।
- পাঁচ বছর কারাদণ্ড।
- চার মাসের কারাদণ্ড এবং দেশের ক্রিকেটে আজীবন নিষিদ্ধ করা।
5. ২০০০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারত সিরিজে ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের জন্য কোন ক্রিকেটারকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল?
- হানসি ক্রোনজে
- মারলন স্যামুয়েলস
- সঞ্জয় চাওলা
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
6. হানসি ক্রনজের শাস্তি কি ছিল?
- ১০ বছরের কারাদণ্ড
- একটি মৌসুমের জন্য নিষেধাজ্ঞা
- জীবনের জন্য ক্রিকেট থেকে ব্যান
- ৫ বছরের স্থগিত নিষেধাজ্ঞা
7. হানসি ক্রনজে কে সঙ্গে ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন?
- শচীন তেন্ডুলকার
- শেন ওয়ার্ন
- বিরাট কোহলি
- সঞ্জয় চাওলা
8. হানসি ক্রনজে এবং সঞ্জয় চাওলার মধ্যে সম্পর্কের প্রকৃতি কি ছিল?
- তারা ভারতে ভ্রমণের পরিকল্পনা করেছিল।
- তারা ক্রীড়া প্রশিক্ষণ নিয়ে আলাপ করেছিল।
- তারা ম্যাচ ফিক্সিং সম্পর্কিত আলোচনা করেছিল।
- তারা একজনকে পরিবর্তন করার কথা বলেছিল।
9. ২০০০ সালের ক্রিকেট ম্যাচ-ফিক্সিং মামলার আদালতের আদেশের ফলাফল কি ছিল?
- কোন শাস্তি হয়নি।
- মামলা বাতিল করা হয়।
- কেবল অভিযুক্তদের সতর্ক করা হয়।
- চারজন আসামী বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ গঠন করা।
10. আদালত ক্রিকেটে ম্যাচ-ফিক্সিং সম্পর্কে কি পর্যবেক্ষণ করেছিল?
- আদালত বলেন এটি খেলোয়াড়দের জন্য উপকারী।
- আদালতের দাবি এটি খেলার গুণগত মান বাড়ায়।
- আদালত ম্যাচ-ফিক্সিংকে স্বাভাবিক বলে মনে করে।
- আদালত পর্যবেক্ষণ করে যে ম্যাচ-ফিক্সিং খেলার প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবে।
11. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারিতে কে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল?
- ক্যামেরন ব্যাঙ্ক্রফট
- ড্যারেন লেহম্যান
- ডেভিড ওয়ার্নার
- স্টিভ স্মিথ
12. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারিতে ক্যামেরন ব্যাংক্রফ্টের শাস্তি কি ছিল?
- ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা
- ত্রিশ দিনের নিষেধাজ্ঞা
- নয় মাসের নিষেধাজ্ঞা
- একটি বছরের নিষেধাজ্ঞা
13. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারিতে স্টিভ স্মিথের শাস্তি কি ছিল?
- ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- ১ বছরের কারাদণ্ড
- ১২ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা
14. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারিতে ডেভিড ওয়ার্নারের শাস্তি কি ছিল?
- ছয় মাসের জন্য নিষেধাজ্ঞা।
- এক বছরের জন্য আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে নিষেধাজ্ঞা।
- নিষিদ্ধ করা হয়নি।
- দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ।
15. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারির পর কোন কোচ পদত্যাগ করেছিলেন?
- ড্যারেন লেহম্যান
- গ্যারি কার্সটেন
- ট্রেভর বেলিস
- মাইক হেসন
16. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়া বল-মুছার কেলেঙ্কারিতে ডেভিড ওয়ার্নারের ভূমিকা কি ছিল?
- তিনি বলটি মুছার কাজে অংশগ্রহণ করেননি।
- তিনি এই কেলেঙ্কারিতে অন্যদের সাহায্য করেছিলেন।
- ঘটনা ঘটনার মূল পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
- তিনি সবকিছু জানতেন না এবং অগোচরে ছিলেন।
17. ২০১৩ সালের আইপিএল স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছিল?
- ভিভিএস লক্ষ্মণ
- সাকিব আল হাসান
- জহির খান
- শ্রীসান্ত, চন্দিলা, ও চাভান (প্রাথমিকভাবে)
18. ২০১৩ সালের আইপিএল স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কাকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- চন্দিল
- চাওয়ান
- সিস্টার্স
- স্রীরশান্ত
19. ২০১৩ সালের আইপিএল স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে গুরুনাথ মেইয়াপ্পন এবং রাজ কুন্দ্রার কি ভূমিকা ছিল?
- তারা লীগটির মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছিল।
- তারা খেলায় অংশগ্রহণ করেনি।
- তারা স্থানীয় এমপি ছিল।
- তারা অন্য দলের খেলোয়াড়দের সাথে খেলেছিল।
20. ২০১৩ সালের আইপিএল স্পট-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে চেন্নাই সুপার কিংস এবং রাজস্থান রয়্যালসের মালিকদের উপর কি পরিণতি বর্তিয়েছিল?
- দুই বছরের স্থগিতাদেশ
- স্থায়ী নিষিদ্ধ
- একটি বছরের স্থগিতাদেশ
- তিন বছরের স্থগিতাদেশ
21. ২০০৮ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কে জড়িত ছিল?
- মওরান চ্যাডহরি
- হানসি ক্রোনিয়ে
- সঞ্জয় চাওলা
- মারলন স্যামুয়েলস
22. ২০০৮ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে মার্লন সামুয়েলসের জড়িত হওয়ার প্রকৃতি কি ছিল?
- মারলন সামুয়েলস টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় কাজ করেছিলেন।
- মারলন সামুয়েলস একটি ক্রিকেট ক্লাব শুরু করেছিলেন।
- মারলন সামুয়েলস দেশের ক্রিকেট দলের কোচ ছিলেন।
- মারলন সামুয়েলস বই প্রকাশ করেছিলেন।
23. ২০০৮ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে মার্লন সামুয়েলসের শাস্তি কি ছিল?
- কোন শাস্তি হয়নি
- এক বছরের নিষেধাজ্ঞা
- দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা
- তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা
24. মরিস ওডুম্বে ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কে জড়িত ছিল?
- সাকিব আল হাসান
- মরিস ওডুম্বে
- জাহির খান
- হঠাৎ হাকীম
25. মরিস ওডুম্বের জড়িত হওয়ার প্রকৃতি কি ছিল?
- মরিস ওডুম্বের জড়িত হওয়া ছিল ম্যাচ ফিক্সিং।
- মরিস ওডুম্বের জড়িত হওয়া ছিল রান লেখা।
- মরিস ওডুম্বের জড়িত হওয়া ছিল স্থানীয় ক্রিকেট কোচিং।
- মরিস ওডুম্বের জড়িত হওয়া ছিল দলের অধিনায়কত্ব।
26. মরিস ওডুম্বের শাস্তি কি ছিল?
- শাস্তি প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা
- দীর্ঘ মেয়াদী নিষেধাজ্ঞা
- ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা
- দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা
27. ১৯৯৮ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কে জড়িত ছিল?
- মনোজ প্রভাকার এবং জাদেজা
- শচীন টেন্ডুলকার এবং সৌরভ গঙ্গুলি
- ভুলনাথ হারিওয়াল এবং প্রসুন বর্ধন
- রাহুল দ্রাবিড় এবং বিরাট কোহলি
28. ১৯৯৮ সালের ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে মনোজ প্রভাকর এবং জাডেজার জড়িত হওয়ার প্রকৃতি কি ছিল?
- তারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সাথে গোপন কথা বলেছিল।
- তারা জেতার জন্য ম্যাচ হারানোর পরিকল্পনা করেছিল।
- তারা রাজেদের ২৫ লাখ টাকা দিয়ে কিনতে চেয়েছিল।
- তাদের বিরুদ্ধে বাজির মাধ্যমে টাকার লেনদেনের অভিযোগ ছিল।
29. হর্শেল গিবস, নিকি বোজে এবং মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কে জড়িত ছিল?
- শেন ওয়ার্ন
- নিউ জিল্যান্ড
- সইদ আনভার
- হর্শেল গিবস
30. ম্যাচ-ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের শাস্তি কি ছিল?
- জীবনভর নিষেধাজ্ঞা
- দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা
- এক বছরের নিষেধাজ্ঞা
- ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা
কুইজ সম্পন্ন হলো!
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ এই কুইজে অংশগ্রহণ করার জন্য! ‘ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল’ নিয়ে এই কুইজটি আপনাদের ক্রিকেটের ইতিহাসের কিছু তাৎপর্যপূর্ণ মুহূর্তের সাথে পরিচিত করেছে। আশা করি, আপনি স্ক্যান্ডালের প্রভাব এবং তাদের প্রতি মানুষের মনোভাবের পরিবর্তন সম্পর্কে কিছু নতুন তথ্য জানতে পেরেছেন। এই কুইজের মাধ্যমে আমরা সকলেই বুঝতে পারলাম, ক্রিকেট কেবল একটা খেলা নয়; এটি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক একটি দিকও বহন করে।
আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সম্পর্কে আলোচনা করেছি, যেখানে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে ক্রিকেটের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে। যেমন ম্যাচ-fixing, খেলোয়াড়দের আচরণ, এবং আরও অনেক বিতর্ক মূলক বিষয়। এই সবকিছু আমাদের ক্রিকেটের প্রতি আরও গভীরভাবে চিন্তা করতে উদ্বুদ্ধ করে। এটি আমাদের শেখায় যে খেলা কখনো কখনো বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে।
আপনারা যদি এই বিষয় আরও বিস্তারে জানতে আগ্রহী হন, তবে দয়া করে আমাদের পৃষ্ঠার পরবর্তী অংশটি দেখুন। সেখানে ‘ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল’ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য এবং কাহিনীআপনার ক্রিকেট জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। আবারও ধন্যবাদ এবং নতুন তথ্যের অপেক্ষায় থাকুন!
ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল
ক্রিকেটের স্ক্যান্ডাল: ধারণা ও প্রভাব
ক্রিকেটের স্ক্যান্ডালগুলি সেই ঘটনাগুলি যা খেলাধুলার integrity এবং খেলার নিয়মাবলীর লঙ্ঘন করে। এর ফলে খেলার প্রতি দর্শকদের আস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্ক্যাডালের জন্য অন্যতম প্রধান কারণ হল ম্যাচ ফিক্সিং, যা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশ কয়েকবার ঘটেছে। এর ফলে খেলোয়াড়দের ক্যারিয়ার ধ্বংস হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠিত টুর্নামেন্টগুলি দুর্নীতির শিকার হয়েছে।
ম্যাচ ফিক্সিং: সুনির্দিষ্ট উদাহরণ
ম্যাচ ফিক্সিং হল একটি অতিরিক্ত আলোচিত স্ক্যান্ডাল, বিশেষ করে ২০১৩ সালের আইপিএলে ঘটে যাওয়া ঘটনা। দেশের বিখ্যাত খেলোয়াড়রা এতে জড়িত ছিলেন। তদন্তে প্রকাশ পায় যে, কয়েকজন খেলোয়াড় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে খেলার ফলাফল পরিবর্তন করেছিলেন। এর ফলে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ধাক্কা লাগে এবং বিসিসিআইয়ের কর্তৃত্ব ও নীতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
বেটিং কেলেঙ্কারি: কিভাবে শুরু হয়েছিল?
বেটিং কেলেঙ্কারি সাধারণত যখন কোনো খেলোয়াড় বা দলের সদস্যরা নিজস্ব লাভের জন্য সাক্ষী হয়ে যান। ২০১৮ সালে পাকিস্তানের দল নিয়ে একটি ঘটনা ঘটে, যেখানে ফুটনোট এড়াতে কিছু খেলোয়াড় বেআইনি বেটিংয়ের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করেন। পরবর্তীতে তাদের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হয়।
এসএটি স্ক্যান্ডাল: ক্রিকেটে নতুন মাত্রা
এসএটি স্ক্যান্ডাল ২০০০ সালের টেস্ট সিরিজে ঘটে। এটি তখনকার সময়ের অন্যতম বড় কেলেঙ্কারি, যেখানে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার খেলোয়াড়দের মধ্যে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় কিছু খেলোয়াড় নিজেদের হারে জড়িত ছিল বলে চিহ্নিত হন। এই ঘটনা বিশ্ব ক্রিকেটে নতুন একটি দর্শন থমকে দেয়।
ক্রিকেটের উপর সামাজিক মিডিয়ার প্রভাব
সামাজিক মিডিয়া ক্রিকেট স্ক্যান্ডালগুলির প্রসারের নতুন পথ তৈরি করেছে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আলোচিত কেলেঙ্কারির ভিডিও এবং নিউজ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে জনমত তৈরি হয় এবং খেলোয়াড়দের আচরণের উপর চাপ সৃষ্টি করে। সামাজিক মিডিয়ার কারণে স্ক্যান্ডালগুলো নিয়ে আলোচনা বাড়ে, যা নিজেদের খেলোয়াড়দের জন্য চাপ সৃষ্টি করে।
What is ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল?
ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডাল বলতে বোঝায় খেলায় প্রতারণা, দুর্নীতি, এবং অযাচিত আচরণের ঘটনা। যেমন, ২০০০ সালে ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারি যা ক্রিকেটে একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট ছিল। এই কেলেঙ্কারির কারণে বহু খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কঠোর পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়।
How did the স্ক্যান্ডাল impact cricket?
স্ক্যান্ডালগুলি ক্রিকেটের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে, যেমন খেলোয়াড়দের মর্যাদা হ্রাস এবং সাপোর্টারদের আস্থার অভাব। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কারণে বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে তদন্ত চালানো হয়। উদাহরণস্বরূপ, শেন ওয়ার্ন এবং ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনায় নিষেধাজ্ঞা পান, যা খেলাটির সচ্ছতা প্রশ্নবিদ্ধ করে।
Where did the most significant স্ক্যান্ডাল take place?
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত এবং ইংল্যান্ডের মতো দেশে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্ক্যান্ডালগুলি ঘটেছে। বিশেষ করে ২০১০ সালে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের মধ্যে লর্ডসে ম্যাচ ফিক্সিং স্ক্যান্ডালটি হয়ে ওঠে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের একটি লজ্জাজনক অধ্যায়। সেখানে কার্যত দুই খেলোয়াড়কে তদন্তের মুখোমুখি হতে হয়।
When did the prominent স্ক্যান্ডাল occur?
২০১০ সাল বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্ক্যান্ডালের জন্য পরিচিত। বাংলাদেশে ২০১৩ সালে বিপিএলে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও ২০০০ সালে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারির ঘটনা ক্রিকেটের ইতিহাসে স্মরণীয়। এই সময়ে বেশ কয়েকজন খেলোয়াড়কে ক্ষমা চেয়েছিল ও শাস্তির সম্মুখীন হয়েছিল।
Who were the key figures involved in the স্ক্যান্ডাল?
ক্রিকেটের আলোচিত স্ক্যান্ডালে অনেক খেলোয়াড় জড়িত ছিলেন। যেমন, ২০০০ সালের ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে আখতার শেখ, মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন, এবং পূর্বের পাকিস্তানী খেলোয়াড়রা আলোচনায় ছিলেন। ২০১০ সালে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের মধ্যে সালমান বাট, মোহাম্মদ আমির এবং মোহাম্মদ আসিফকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়।